👉 আমাদের Online স্পেশাল ব্যাচ–৩১ এ ভর্তি শুরু হয়েছে! 📌 ভর্তি ফি: ৮,০০০/- টাকা 💰 একসাথে পূর্ণ ফি পরিশোধ করলে থাকছে ৫০০/- টাকার বিশেষ ছাড় 📅 ক্লাস শুরু: ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে 👉 আসন সংখ্যা সীমিত, তাই এখনই ভর্তি নিশ্চিত করুন। ধন্যবাদ❤️

৩,০০০

এক পলকে দেখে নিন আমাদের কোর্স ফিচার্স

কম্পিউটার কোর্স অ্যাডভান্স

আসসালামুয়ামাইকুম,
চাকরি বা পড়াশোনার পাশাপাশি কম্পিউটার শিখে নিজেকে একধাপ এগিয়ে রাখুন। বেসিক টু এডভান্স কম্পিউটার শিখুন মাত্র ২ মাসে, বেসিক টু এডভান্স কম্পিউটার কোর্স মাত্র ৬০০০ টাকা আপনি ২০০০ টাকা এডভান্স করে বেসিক টু এডভান্স কম্পিউটার কোর্স শুরু করতে পারেন।

আমাদের কোর্স ফি ৬,০০০/- হাজার টাকা। ভর্তি হতে হইলে আপনাকে ৬,০০০/- হাজার টাকা আমাদের দেওয়া ব্যাংক একাউন্ট বা মোবাইল নাম্বারগুলো তে বিকাশ, নগদ বা রকেট করতে হবে, তাহলে আপনার ভর্তি গ্রহণযোগ্য হবে।আমাদের ব্যাংকের তথ্য নিচে দেওয়া রয়েছে 👇

বি:দ্র: কেউ যদি একসাথে পেমেন্ট করতে চান তাহলে ৭৫০০ টাকা পেমেন্ট করলেই হবে । তাহলে আপনারা এখান থেকে ৫০০ ডিসকাউন্ট পাবেন |

কোর্স টি করার জন্য কি কি লাগবে

আপনার প্রশ্ন

আমাদের উত্তর

এই বেসিক টু অ্যাডভান্স কম্পিউটার কোর্সটি করলে আপনি অসংখ্য সুবিধা পাবেন। বর্তমান যুগে কম্পিউটার জ্ঞান ছাড়া কোনো কাজই সম্ভব নয়। চাকরি হোক বা ব্যবসা, পড়াশোনা হোক বা অনলাইন কাজ – সব জায়গায় কম্পিউটার দক্ষতা প্রয়োজন।

এই কোর্স করার পর আপনি মাইক্রোসফট অফিসের সব সফটওয়্যার (ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট) দক্ষতার সাথে ব্যবহার করতে পারবেন। যেকোনো অফিসের কাজ, রিপোর্ট তৈরি, ডাটা এন্ট্রি, প্রেজেন্টেশন – সব কিছু সহজেই করতে পারবেন। বাংলা ও ইংরেজি টাইপিং শিখে দ্রুত কাজ করতে পারবেন।

এছাড়া ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ই-মেইল ব্যবহার, অনলাইন শপিং, গুগল টুলস ব্যবহার করে আপনার দৈনন্দিন কাজ সহজ হয়ে যাবে। আপনি চ্যাটজিপিটি এর মতো এআই টুলস ব্যবহার করে স্মার্টভাবে কাজ করতে পারবেন। ক্যানভা দিয়ে নিজেই বেসিক ডিজাইন করতে পারবেন।

সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এই কোর্স করার পর আপনি যেকোনো চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন যেখানে কম্পিউটার দক্ষতা প্রয়োজন। এমনকি ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে আয় করার পথও খুলে যাবে।

এই কোর্সটি সবার জন্য উপযোগী, বিশেষ করে যারা কম্পিউটার সম্পর্কে একদম নতুন বা বেসিক ধারণা নেই।

প্রথমত, যারা একদমই কম্পিউটার চালাতে জানেন না বা খুব কম জানেন, তাদের জন্য এই কোর্স পারফেক্ট। আমরা একদম শূন্য থেকে শুরু করবো – কীভাবে কম্পিউটার চালু করতে হয়, মাউস-কীবোর্ড কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, সব শেখানো হবে।

দ্বিতীয়ত, যারা চাকরিতে ঢুকতে চান বা ইতিমধ্যে চাকরি করছেন কিন্তু কম্পিউটার স্কিল নেই, তাদের জন্য এই কোর্স অত্যন্ত জরুরি। এখন প্রায় সব চাকরিতেই কম্পিউটার জানা বাধ্যতামূলক।

তৃতীয়ত, স্টুডেন্টরা যাদের অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন, প্রজেক্ট তৈরি করতে হয়, তাদের জন্য এই কোর্স খুবই কাজের। আপনি নিজেই সুন্দর প্রেজেন্টেশন বানাতে পারবেন, রিপোর্ট লিখতে পারবেন।

চতুর্থত, গৃহিণী বা যারা ঘরে বসে আছেন এবং নিজেকে আপডেট রাখতে চান, তাদের জন্যও এই কোর্স উপযোগী। আপনি এটা শিখে বাচ্চাদের পড়াশোনায় সাহায্য করতে পারবেন, নিজের ছোটখাটো কাজ করতে পারবেন।

পঞ্চমত, ব্যবসায়ীরা যারা নিজের ব্যবসার হিসাব রাখতে চান, বিল তৈরি করতে চান, প্রোডাক্ট ক্যাটালগ বানাতে চান, তাদের জন্যও এই কোর্স কার্যকর।

বয়স কোনো বাধা নয়। ১৫ বছর থেকে ৬০+ বছর বয়স পর্যন্ত যে কেউ এই কোর্স করতে পারবেন।

হ্যাঁ, এই কোর্স করলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। বর্তমানে বেশিরভাগ চাকরির বিজ্ঞাপনে লেখা থাকে “কম্পিউটারে দক্ষ হতে হবে” বা “MS Office জানা থাকতে হবে”। এই কোর্স করার পর আপনি এই যোগ্যতা অর্জন করবেন।

বিভিন্ন ধরনের চাকরিতে আপনি আবেদন করতে পারবেন:

অফিস সহায়ক: যেকোনো সরকারি বা বেসরকারি অফিসে অফিস সহায়ক, অফিস সহকারী পদে চাকরি করতে পারবেন।

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর: অনেক কোম্পানিতে ডাটা এন্ট্রির কাজ আছে। এক্সেল ভালো জানলে এই কাজ সহজেই পাবেন।

কম্পিউটার অপারেটর: স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, ব্যাংক – সব জায়গায় কম্পিউটার অপারেটর লাগে।

রিসিপশনিস্ট: হোটেল, হাসপাতাল, কর্পোরেট অফিসে রিসিপশনিস্ট হিসেবে কাজ করতে পারবেন।

অনলাইন কাজ: ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ডাটা এন্ট্রি, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, টাইপিং জব পাবেন।

এছাড়া কোর্স শেষে আমরা আপনার সিভি তৈরিতে সাহায্য করবো এবং যেখানে যেখানে চাকরির বিজ্ঞাপন হয় সেগুলো সম্পর্কে গাইড করবো। আমাদের সাথে কিছু প্রতিষ্ঠানের যোগাযোগ আছে যারা নিয়মিত লোক নিয়োগ দেয়, আমরা আপনাকে রেফার করবো।

আপনি সারাজীবন Expertitpark এর সাপোর্ট পাবেন। কোর্স শেষ হওয়ার পরও যদি কোনো সমস্যা হয়, কোনো বিষয় ভুলে যান, নতুন কিছু শিখতে চান – যেকোনো সময় আমাদের কাছে যোগাযোগ করতে পারবেন।

অনেক সময় চাকরিতে ঢোকার পর নতুন ধরনের কাজ করতে হয় যেটা কোর্সে শেখানো হয়নি। সেক্ষেত্রে আমাদের কাছে এসে শিখে নিতে পারবেন। অথবা ফোনে বা অনলাইনে গাইড করবো।

আমাদের একটা প্রাইভেট গ্রুপ আছে যেখানে সব শিক্ষার্থীরা থাকে। সেখানে নিয়মিত টিপস, ট্রিকস, নতুন আপডেট শেয়ার করা হয়। আপনার কোনো সমস্যা হলে গ্রুপে পোস্ট করলে আমরা বা অন্য শিক্ষার্থীরা সাহায্য করবে।

হ্যাঁ, অবশ্যই। কোর্স সফলভাবে সম্পন্ন করলে আপনি Expertitpark থেকে একটি কোর্স কমপ্লিশন সার্টিফিকেট পাবেন। এই সার্টিফিকেট আপনার সিভিতে যোগ করতে পারবেন এবং চাকরির ইন্টারভিউতে দেখাতে পারবেন।

সার্টিফিকেট পেতে হলে আপনাকে নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে এবং কোর্সের সব মডিউল সম্পূর্ণ করতে হবে। কোর্সের শেষে একটি প্র্যাকটিক্যাল টেস্ট নেওয়া হবে যেখানে আপনাকে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট তৈরি, এক্সেলে ডাটা এন্ট্রি, পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশন বানানোর মতো কাজ করতে হবে।

টেস্ট পাস করলে আপনি সার্টিফিকেট পাবেন। এই সার্টিফিকেট আপনার কম্পিউটার দক্ষতার প্রমাণ হিসেবে কাজ করবে। অনেক সরকারি এবং বেসরকারি চাকরিতে কম্পিউটার সার্টিফিকেট চাওয়া হয়, সেখানে এটা কাজে আসবে।

এটি একটি সম্পূর্ণ অফলাইন কোর্স। মানে আপনাকে আমাদের ট্রেনিং সেন্টারে এসে ক্লাস করতে হবে। কম্পিউটার শেখার জন্য হাতে-কলমে প্র্যাকটিস করা খুবই জরুরি। অনলাইনে ভিডিও দেখে কম্পিউটার শেখা কঠিন, কারণ কোনো সমস্যা হলে সাথে সাথে সমাধান পাওয়া যায় না।

অফলাইন ক্লাসের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো আপনি সরাসরি ইন্সট্রাক্টরের সামনে বসে শিখতে পারবেন। কোনো কিছু বুঝতে সমস্যা হলে সাথে সাথে জিজ্ঞেস করতে পারবেন। ইন্সট্রাক্টর আপনার স্ক্রিনে দেখে বলে দিবেন কোথায় ভুল হচ্ছে।

আমাদের ট্রেনিং সেন্টারে প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য আলাদা কম্পিউটার রয়েছে। আপনি নিজের হাতে কাজ করতে করতে শিখবেন। এছাড়া অন্য স্টুডেন্টদের সাথে আইডিয়া শেয়ার করতে পারবেন, তাদের কাজ দেখে শিখতে পারবেন।

তবে আপনি চাইলে নিজের ল্যাপটপ নিয়েও আসতে পারেন। অনেকে নিজের ডিভাইসে শিখতে বেশি কম্ফোর্টেবল ফিল করে।

এই কম্পিউটার কোর্সটি মাত্র ২ মাসে সম্পূর্ণ হবে। এটা একটা শর্ট এবং ইন্টেনসিভ কোর্স যেখানে দ্রুত সময়ে সব প্রয়োজনীয় বিষয় শেখানো হবে।

সপ্তাহে ৫-৬ দিন ক্লাস হবে এবং প্রতিটি ক্লাস ১.৫ থেকে ২ ঘণ্টার হবে। ক্লাসের পাশাপাশি আপনাকে বাড়িতেও প্র্যাকটিস করতে হবে। যত বেশি প্র্যাকটিস করবেন, তত তাড়াতাড়ি দক্ষ হবেন।

২ মাস একটা আদর্শ সময় কম্পিউটার বেসিক থেকে অ্যাডভান্স শেখার জন্য। এর চেয়ে কম সময়ে সব কিছু ভালোভাবে শেখানো সম্ভব নয়, আবার এর চেয়ে বেশি সময় নিলে কোর্স অপ্রয়োজনীয়ভাবে দীর্ঘ হয়ে যায়।

আপনি যদি নিয়মিত ক্লাসে আসেন এবং হোমওয়ার্ক করেন, তাহলে ২ মাস পরেই আপনি একজন দক্ষ কম্পিউটার ইউজার হয়ে উঠবেন।

এই সম্পূর্ণ বেসিক টু অ্যাডভান্স কম্পিউটার কোর্সের ফি মাত্র ৬,০০০ টাকা। এই ফি এর মধ্যে সব কিছু অন্তর্ভুক্ত – ক্লাস, প্র্যাকটিস ম্যাটেরিয়াল, সার্টিফিকেট সব।

হ্যাঁ, আপনি কিস্তিতে ফি পরিশোধ করতে পারবেন। আমরা জানি অনেকের জন্য একসাথে ৬,০০০ টাকা দেওয়া কঠিন হতে পারে। তাই আমরা সহজ কিস্তির ব্যবস্থা করেছি।

ভর্তির সময়: ২,০০০ টাকা অগ্রিম দিতে হবে। এটা দিয়েই আপনি কোর্স শুরু করতে পারবেন।

প্রথম মাস শেষে: আরও ২,০০০ টাকা দিতে হবে।

দ্বিতীয় মাস শেষে: শেষ ২,০০০ টাকা দিলেই কোর্স ফি সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।

এভাবে তিনটি সহজ কিস্তিতে আপনি কোর্স ফি পরিশোধ করতে পারবেন। কোনো লুকানো চার্জ বা অতিরিক্ত খরচ নেই। মাত্র ৬,০০০ টাকায় সম্পূর্ণ কোর্স।

মাঝে মাঝে আমরা স্পেশাল ডিসকাউন্ট এবং গ্রুপ ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকি। যদি আপনি ২-৩ জন মিলে ভর্তি হন, তাহলে প্রতিজনকে ৫০০ টাকা করে ছাড় দেওয়া হয়।

একদমই না। এই কোর্সে ভর্তি হতে কোনো ধরনের শিক্ষাগত যোগ্যতা বা পূর্ব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। আপনি যদি একদমই কম্পিউটার না জানেন, তবুও এই কোর্স করতে পারবেন।

আমরা একদম শূন্য থেকে শুরু করবো। কম্পিউটার কী, কীভাবে চালু করতে হয়, মাউস কীভাবে ধরতে হয়, কীবোর্ডে টাইপ কীভাবে করতে হয় – সব একদম বেসিক থেকে শেখানো হবে।

যদি আপনি ইতিমধ্যে কিছুটা কম্পিউটার জানেন, তাহলে আরও ভালো। আপনি দ্রুত এডভান্স পার্টে চলে যেতে পারবেন। কিন্তু না জানলেও কোনো সমস্যা নেই।

বয়সের কোনো বাধা নেই। ১৫ বছরের স্টুডেন্ট থেকে শুরু করে ৬০+ বছরের মানুষ পর্যন্ত কম্পিউটার শিখতে পারেন। শুধু শেখার আগ্রহ থাকলেই যথেষ্ট।

আপনি স্টুডেন্ট হোন, চাকরিজীবী হোন, গৃহিণী হোন, ব্যবসায়ী হোন, বেকার হোন – যে কেউ এই কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা SSC, HSC, অনার্স – কিছু দরকার নেই।

না, ক্লাসে কম্পিউটার নিয়ে আসার দরকার নেই। আমাদের ট্রেনিং সেন্টারে প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য আলাদা আলাদা ডেস্কটপ কম্পিউটারের ব্যবস্থা রয়েছে। সব কম্পিউটারে লেটেস্ট উইন্ডোজ এবং মাইক্রোসফট অফিস ইনস্টল করা আছে।

আপনি ক্লাসে এসে সরাসরি কম্পিউটারে বসে প্র্যাকটিস করতে পারবেন। প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য আলাদা পিসি থাকায় আপনাকে কারো সাথে শেয়ার করতে হবে না।

তবে আপনি চাইলে নিজের ল্যাপটপ নিয়ে আসতে পারেন। অনেকে নিজের ডিভাইসে কাজ করতে পছন্দ করেন কারণ বাড়িতেও একই সেটআপে প্র্যাকটিস করতে পারেন।

বাড়িতে প্র্যাকটিসের জন্য: অবশ্যই একটা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকা জরুরি। শুধু ক্লাসে শিখলেই হবে না, বাড়িতে নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে। আপনার নিজের কম্পিউটার না থাকলে কাছের কোনো সাইবার ক্যাফে বা বন্ধুর কম্পিউটারে প্র্যাকটিস করতে পারবেন।

যদি আপনার কম্পিউটার কেনার পরিকল্পনা থাকে কিন্তু কী কনফিগারেশনের কম্পিউটার কিনবেন বুঝতে না পারেন, আমরা সেই বিষয়েও পরামর্শ দেবো।

হ্যাঁ, অবশ্যই পারবেন। এই কোর্সে ফ্রিল্যান্সিং এর বেসিক ধারণা দেওয়া হয়। আপনি বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন।

ডাটা এন্ট্রি: ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ডট কম – এই সব মার্কেটপ্লেসে ডাটা এন্ট্রির প্রচুর কাজ আছে। এক্সেলে ডাটা এন্ট্রি, ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ, পিডিএফ থেকে ওয়ার্ডে কনভার্ট – এই ধরনের কাজ।

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট: অনলাইনে অনেক ব্যবসায়ী এবং এন্ট্রিপ্রেনার আছেন যাদের ছোটখাটো কাজে সাহায্য দরকার হয়। ইমেইল ম্যানেজমেন্ট, ডকুমেন্ট তৈরি, সিডিউল ম্যানেজমেন্ট – এই সব কাজ।

টাইপিং জব: অনেক কোম্পানি অডিও ট্রান্সক্রিপশন, টাইপিং এর কাজ দেয়। আপনি যদি দ্রুত টাইপ করতে পারেন, তাহলে এই কাজগুলো করে ভালো আয় করতে পারবেন।

এক্সেল ওয়ার্ক: স্প্রেডশীট তৈরি, ডাটা ক্লিনিং, সিম্পল ক্যালকুলেশন – এই ধরনের কাজ মার্কেটপ্লেসে প্রচুর পাওয়া যায়।

প্রেজেন্টেশন ডিজাইন: অনেকে পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ডিজাইন করাতে চায়। এটাও একটা ভালো ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর।

বেসিক গ্রাফিক ডিজাইন: ক্যানভা দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ব্যানার, ফ্লায়ার ডিজাইন করে আয় করতে পারবেন।

আমরা আপনাকে শেখাবো কীভাবে ফাইভারে গিগ তৈরি করতে হয়, কীভাবে প্রোফাইল সাজাতে হয়, কীভাবে বায়ার খুঁজতে হয়। শুরুতে হয়তো কম দামে কাজ করতে হবে, কিন্তু ধীরে ধীরে রিভিউ বাড়লে এবং অভিজ্ঞতা হলে আয় বাড়বে।

অনেক স্টুডেন্ট কোর্স করার সময়ই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দেয় এবং কোর্স শেষ হওয়ার আগেই প্রথম আয় করতে শুরু করে।

এই কোর্স এ যা যা থাকছে

নিয়ম অনুযায়ী ক্লাস নেওয়া হবে।

বেসিক কম্পিউটার ধারণা

✔️ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
✔️ মাইক্রোসফট এক্সেল
✔️ মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট
✔️ বাংলা ও ইংলিশ টাইপিং
✔️ ইন্টারনেট ব্রাউজিং (এডভান্স টিপস সহ) 
✔️ কোর্স কম্প্লিশন সার্টিফিকেট।

✔️ ফাইল ও ফোল্ডার ম্যানেজমেন্ট
✔️ সিস্টেম সেটিংস ও কাস্টমাইজেশন
✔️ পেন ড্রাইভ ও এক্সটার্নাল ডিভাইস ব্যবহার
✔️ প্রিন্টার সেটআপ ও প্রিন্টিং
✔️ অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার
✔️ ই-শপিং
✔️ প্রফেশনাল ইমেইল ব্যবহার

✔️ গুগল টুলস
✔️ Zoom/ Google Mee এর ব্যবহার
✔️ এআই টুলস এর ব্যবহার (ChatGPT, Leonardo
      ইত্যাদি
✔️ বেসিক গ্রাফিক ডিজাইন (Canva)
✔️ সোশ্যাল মিডিয়া প্রফেশনাল ব্যবহার
✔️ অনলাইন সেফটি ও সাইবার সিকিউরিটি
✔️ ফ্রিল্যান্সিং ধারণা

ব্যাংক Details

আমরা অফলাইন ব্যাচের জন্য বিকাশ, রকেট, নগদ ও ব্যাংকে পেমেন্ট গ্রহণ করে থাকি ।

Dutch Bangla Bank Limited.

City Bank Limited

Bkash

Nagad

এক্সপার্ট আইটি পার্কে আপনাকে স্বাগতম !
বার্তা পাঠান